স্রেফ বাবার গায়ে ঘেঁষে থাকার ফলেই এক শিশুকন্যার শরীরে দেখা দিল পুরুষাঙ্গ! ঘটনাটি সুইডেনের। নিউ ইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে প্রকাশ, ওই ১০ মাসের শিশুকন্যা দীর্ঘদিন ধরে বাবার বুকে উঠে থাকত, যেখানে তিনি নিয়মিত ব্যবহার করতেন টেস্টোস্টেরন জেল। সেখান থেকেই সেই ওষুধ শিশুর দেহে প্রবেশ করে এবং তার যৌনাঙ্গে 'অস্বাভাবিক বৃদ্ধি' দেখা দেয়।
চিকিৎসকদের মতে, একে ‘মাইক্রোপেনিস’ বলা হয়। এই শিশুর ক্ষেত্রে আসলে ক্লিটোরিস অস্বাভাবিক রকম বড় হয়ে গিয়েছে। ফলে তা দেখতে পুরুষাঙ্গের মতো লাগছে। দ্রুত চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন অভিভাবকরা এবং রক্ত পরীক্ষায় ধরা পড়ে শরীরে অতিরিক্ত মাত্রায় টেস্টোস্টেরনের উপস্থিতি।
জানা গিয়েছে, টেস্টোস্টেরন জেল সাধারণত হাইপোগোনাডিজমে (হাইপোগোনাডিজম হল এমন একটি অবস্থা, যেখানে শরীর যৌন হরমোন পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি করতে পারে না ) আক্রান্ত পুরুষদের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এই অবস্থায় শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে যৌন হরমোন তৈরি হয় না। ৪৫ বছরের উপরে পুরুষদের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং ৮০ বছরের উপরে অর্ধেক পুরুষের মধ্যেই এই সমস্যা দেখা দেয় বলে জানা গিয়েছে। এই ধরনের ওষুধ প্রয়োগের সময় খুব সাবধানতা প্রয়োজন, বিশেষ করে ছোটদের সংস্পর্শে এলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
সাহলগ্রেনস্কা ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক এন্ডোক্রিনোলজিস্ট প্রফেসর জোভান্না ডাহলগ্রেন জানান, "অনেকেই বোঝেন না এই ধরনের চিকিৎসা কতটা শক্তিশালী হতে পারে। অভিভাবকরা বুঝতে পারার পর সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েন।" তিনি আরও জানান, এর আগেও এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে।
চিকিৎসকদের মতে, একে ‘মাইক্রোপেনিস’ বলা হয়। এই শিশুর ক্ষেত্রে আসলে ক্লিটোরিস অস্বাভাবিক রকম বড় হয়ে গিয়েছে। ফলে তা দেখতে পুরুষাঙ্গের মতো লাগছে। দ্রুত চিকিৎসকের দ্বারস্থ হন অভিভাবকরা এবং রক্ত পরীক্ষায় ধরা পড়ে শরীরে অতিরিক্ত মাত্রায় টেস্টোস্টেরনের উপস্থিতি।
জানা গিয়েছে, টেস্টোস্টেরন জেল সাধারণত হাইপোগোনাডিজমে (হাইপোগোনাডিজম হল এমন একটি অবস্থা, যেখানে শরীর যৌন হরমোন পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈরি করতে পারে না ) আক্রান্ত পুরুষদের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এই অবস্থায় শরীরে যথেষ্ট পরিমাণে যৌন হরমোন তৈরি হয় না। ৪৫ বছরের উপরে পুরুষদের প্রায় ৪০ শতাংশ এবং ৮০ বছরের উপরে অর্ধেক পুরুষের মধ্যেই এই সমস্যা দেখা দেয় বলে জানা গিয়েছে। এই ধরনের ওষুধ প্রয়োগের সময় খুব সাবধানতা প্রয়োজন, বিশেষ করে ছোটদের সংস্পর্শে এলে মারাত্মক ক্ষতি হতে পারে।
সাহলগ্রেনস্কা ইউনিভার্সিটি হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক এন্ডোক্রিনোলজিস্ট প্রফেসর জোভান্না ডাহলগ্রেন জানান, "অনেকেই বোঝেন না এই ধরনের চিকিৎসা কতটা শক্তিশালী হতে পারে। অভিভাবকরা বুঝতে পারার পর সম্পূর্ণ ভেঙে পড়েন।" তিনি আরও জানান, এর আগেও এমন অনেক ঘটনা ঘটেছে।